রামেনের উৎস একটি বিশেষভাবে পরিচিত জাপানি ডিশ, যা সামান্য চীনি নুডল স্বরূপে পরিচিত হয়েছে। এই ডিশটি "লামিয়ান" নামে চীনে থেকে এসেছে এবং এটির উৎস একটি চমৎকার এবং জটিল গল্পে রয়েছে, যা সাংস্কৃতিক পরিপর্ণ এবং রন্ধন বিকাশে সংঘটিত হয়েছে।
রামেনের উৎসটি চীনে আসলে চীনে বিশেষভাবে প্রাচীন সময়ের দিকে ফিরে যেতে পারে, যেখানে "লামিয়ান" নামে পরিচিত একটি অনুরূপ নুডল ডিশ ছিল। লামিয়ান তৈরির জন্য চীনে গমের নুডলগুলি হাতে টানা হয় এবং এগুলি স্যুপে রান্না করা হয়। চীনের প্রবাসীরা এই প্রকার নুডল ডিশটিকে একবছর নিয়ে জাপানে এনে সম্প্রতির নপোয় শতাব্দীর শেষ দিকে শুরু করেন।
লামিয়ান থেকে জাপানিতে রামেন ডিশ এবং এটির প্রাচীন উৎসের মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিকাশ ঘটে:
জাপানে প্রস্তুতি: চীনি প্রবাসীরা, বিশেষভাবে যোকোহামার চীনি শহর থেকে, লামিয়ান-স্টাইল নুডল জাপানে আনে। এই প্রবাসীরা প্রাথমিকভাবে ছোট খাবার দোকান বা "যাতাই" খুলে যেখানে শ্রমিক এবং নৌকাচালকদের জন্য চীনি স্টাইল নুডল পরিবেষ্টন করে।
রাসায়নিক সংস্কার: সময়ের সাথে, চীনি স্টাইলের নুডলগুলি জাপানি রুচি এবং উপাদানের সাথে রাসায়নিক সংস্কার অভিযান করে। ডিশটি স্থানীয় রুচি এবং উপাদান উল্লেখ করে এবং স্যুপটি জাপানি পছন্দের মান সাধারণ করার জন্য সংজ্ঞান দেয়।
রামেন বুম: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে, রামেন জাপানে প্রস্তুতি পায়, বিশেষভাবে 20শ শতাব্দীর মধ্যে। এটি দ্রুত এবং সার্থক খাবার পছন্দ হয়, এটি রামেন দোকান এবং রেস্তোরাঁয়ে দেশব্যাপী প্রস্তুত থাকে।
অঞ্চলিক প্রকারণ: বিভিন্ন অঞ্চলে জাপানে বিভিন্ন আদর্শ রামেন ডিশ তৈরি হয়, প্রতিটি নিজস্ব রুচি এবং উপাদান সহ। হোক্কাইডো মিসো-ভিত্তিক রামেনের জনপ্রিয় এবং কিউশু তার টন্কোট্সু (পর্ক বোন) স্যুপের রামেন দ্বারা পরিচিত।
বৈশ্বিক প্রসার: রামেনের জনপ্রিয়তা জাপানের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে এবং এটি শেষবার আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত হয়। বিভিন্ন দেশে জাপানি রামেন দোকান খুলে এবং রামেন উৎসব এবং প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয় হয়।
এই সংক্ষেপণাত্মক বর্ণনায়, রামেন চীনি নুডল ডিশের একটি জাপানি সংস্করণ, যা চীনি প্রবাসীদের দ্বারা আনা হয়। এটি বৃদ্ধি পেয়ে সাংস্কৃতিক পরিপর্ণতা এবং রন্ধনের মাধ্যমে জাপান এবং সারা বিশ্বে একটি প্রিয় এবং চর্চিত ডিশ হয়ে উঠে। আজকে, রামেন বিভিন্ন অঞ্চলের স্টাইল এবং একটি আন্তর্জাতিক প্রচলিত রুচি এবং একটি বিশ্বব্যাপী ফ্যানবেস সহ একটি ব্যক্তিগত এবং বিশেষ রন্ধন ঘটনা হয়।